পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রাশিয়াকে ঘিরে ফেলেছে পশ্চিমারা!! প্রস্তুত মস্কো

রাশিয়াকে ঘিরে ফেলেছে পশ্চিমারা। রুশ সীমান্তের চারপাশে বিপুল সংখ্যক অস্ত্র ও সেনা মোতায়েন করেছে তারা। সর্বশেষ সীমান্তের কাছে তাদের ঘাঁটিতে নতুন যুদ্ধবিমান সংযোজন করা হয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার অজুহাতে মস্কোর বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের সমরসজ্জা শক্তিশালী করার অংশ হিসেবে হল্যান্ড সরকার বুলেগেরিয়ায় এফ-৩৫ জঙ্গিবিমান পাঠিয়েছে। হল্যান্ড সরকার বলছে, তারা ইউক্রেনে সামরিক উপদেষ্টা পাঠানোর পাশাপাশি দেশটিকে আরো বেশি সমরাস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। এদিকে প্রায় ২০০ সৈন্য নিয়ে স্পেনের একটি রণতরী কৃষ্ণসাগর অভিমুখে যাত্রা করেছে। ইউক্রেন-রুশ সীমান্তে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে ওই অঞ্চলে ন্যাটো জোটের অবস্থান শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্পেনের রণতরীটি কৃষ্ণসাগরে এই জোটের নৌবহরে যোগ দেবে যেখানে আগে থেকেই তুরস্ক ও ইতালির যুদ্ধজাহাজ রয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমা দেশগুলো যখন কিয়েভ অভিমুখে সমরাস্ত্রের ভাণ্ডার খুলে দিয়েছে তখন রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, দেশটি আয়ারল্যান্ড উপকূলে একটি সামরিক...

ফের পুরানো পথে সানি লিওন!!

সানি লিওন (Sunny Leone)। এই নামটা শুনলেই মনের মধ্যে একরাশ প্রশ্ন দানা বাধে। আর এই সব প্রশ্নের কারণ সানির আগের জীবন। সফল নীল ছবির নায়িকা থেকে বলিউডের জনপ্রিয় নায়িকা হয়ে ওঠার জার্নিটা নেহাত সহজ ছিল না সানির জন্য। প্রথম প্রথম বলিউডে অনেকেই সানির সঙ্গে অভিনয় করতে চাননি। কিন্তু সানি 'জিসম ২' তে অভিনয় করেই বুঝিয়ে দেন যে তিনি বলিউডে থাকতে এসেছেন। 'ওয়ান নাইট স্টান্ড', 'রাগিনি এম এম এস ২', 'কুছ কুছ লোচা হ্যায়'-এর মতো অনেক ছবিতেই কাজ করেছেন সানি(Sunny Leone)। এছাড়াও সানির আইটেম নম্বরের ক্রেজ দর্শকের মধ্যে সব সময় বেশি। ছবির কাজের সঙ্গে সঙ্গে সানি ব্যস্ত মডেলিং নিয়েও। তার ওপর তিন সন্তানের দায়িত্ব তাঁর ওপর। দত্তক কন্যা ও নিজের দুই ছেলেকে নিয়ে সুখেই কাটছে সানির সংসার। তবে এখনও কোথাও কোনও ইনস্টারভিউ বা অনুষ্ঠানে গেলেই সানির পুরনো পেশার কথা নিয়ে তৈরি হয় নানা প্রশ্ন।

বাংলাদেশ বিস্ময়, পাকিস্তান ধ্বংসস্তুপ!!

ভারতশাসিত কাশ্মিরের শ্রীনগর থেকে প্রকাশিত জনপ্রিয় সাময়িকী কাশ্মির সেন্ট্রালের জানুয়ারি সংখ্যার প্রচ্ছদ প্রতিবেদনে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নিয়ে তুলনামূলক চিত্র। প্রচ্ছদে পাশাপাশি দুটো ছবি বাঁয়ে ঢাকার শাপলা চত্বরের ঝকঝকে দৃশ্য। সঙ্গে ক্যাপশন বাংলাদেশ—এক অলৌকিক উন্নয়নের কাহিনি। পাশেই পেশোয়ারের রাস্তায় একটি আত্মঘাতী বোমা হামলার দৃশ্য, নিচে লেখা পাকিস্তান—একটি বিপর্যয়ের বৃত্তান্ত। কাশ্মিরের সাংবাদিক ও গবেষক বসির আসাদ দেখিয়েছেন, পাকিস্তানকে কীভাবে আর্থসামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বহুদূর এগিয়ে গেছে। একইসঙ্গে পাকিস্তানে এতো মৃত্যু আর রক্তপাত হচ্ছে যে তারা হিসাব রাখাই বাদ দিয়েছে। শুরুতেই পাকিস্তানি অর্থনীতিবিদ ও বিশ্বব্যাংকের সাবেক উপদেষ্টা আবিদ হাসানের একটি মন্তব্য সংযোজিত হয়েছে। আবিদ বলেন, পাকিস্তানের হতাশাজনক যাত্রভঅব্যাহত থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ পাকিস্তানকে হয়তো বাংলাদেশের কাছেও জন্য হাত পাততে হবে। পাকিস্তানি বিশেষজ্ঞদের বরাতে ওই প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, তাদের সরকার কার্যত ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ধনী দেশগুলোর দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পরিণামে দেশটি আকণ্ঠ ঋণের বোঝায় নিমজ্জিত...