পোস্টগুলি

How to make a bomb!

How to Make a Bomb: 1. Write a script. Make it long and lumbering, unfocused and self-indulgent. 2. Include some parts in it that actors can't resist because they basically get to chew the scenery. 3. Find a old-school producer or agent who can convince studios to spend too much money on "a sure thing." 4. Make the movie. Let it be plagued by alcoholic divas and or male leads being unfaithful to their spouses. not to mention terrible weather, unexpected illness, and cost overruns. Changing directors halfway through is also a good idea. 5. Mount a confused marketing campaign so people aren't sure what type of movie they are seeing. 6. Generate bad buzz before it even opens. 7. Start the blame game on the red carpet. You will have made a bomb. Now, I admit, I put "easy" in there to fool you. It is, in fact, it's murder to get an agent in this town. However, it's not murder. I hope you understand the difference, and why it matters. See, if you can...

মহাবিশ্বের সৃষ্টিতত্ত্ব

বিজ্ঞানের পক্ষে একথা বলা সম্ভব নয় যে, মহাবিশ্ব আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। এটা কোরআনের এবং অন্যান্য ধর্মগ্রন্থের কথা। তবে মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে, সে কথা বিজ্ঞান বলতে পারছে। ‘কে করেছে’ সে প্রশ্নে বিজ্ঞানের উত্তর হলো-আপনা আপনি, স্বয়ংক্রিয় এবং স্বতস্ফূতভাবে কোন বাহ্যিক শক্তির হস্তক্ষেপ ছাড়া। কোয়ান্টাম ফ্ল্যাকচুয়েশনের মাধ্যমে শূণ্য থেকে বস্তু সৃষ্টি হতে পারে। শক্তির কোন সৃষ্টি বা বিনাশ নেই। মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ শূণ্য। কোয়ান্টাম মেকানিক্স এবং কসমোলজির চিরন্তন সুত্র অনুসরণ করে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীতে প্রাকৃতিকভাবে যা ঘটে তাকে কোন না কোন সুত্র দ্বারা ব্যাখ্যা করা চলে। প্রাকৃতিক সুত্রাবলীর কোন ব্যতিক্রম হয় না। ছায়াপথ, মহাবিশ্ব পদার্থ বিজ্ঞানের নিয়মেরই সৃষ্ট। বিজ্ঞানের মডেলগুলো তৈরী হয়েছে আমাদের জানাশোনা পদার্থ বিজ্ঞানের নীতি অনুসরণ করেই। মোদ্দা কথায় পদার্থ বিজ্ঞানের সুত্র মতেই মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে। বিগব্যাং-এর আগে সময় বলে কিছু ছিল না। সময়-এর সৃষ্টি বিগব্যাং-এর পরে। বিজ্ঞানের ভাষায়, সময়ই যখন ছিল না, তখন কোন সৃষ্টিকর্তা থাকারও প্রয়োজন ছিল না। হাল আম...

মারা গেলেন হিরো আলম!!

ঢালিউডের বর্তমান সময়ের আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খান। অন্যদিকে বরাবরই আলোচনায় থাকেন বগুড়ার হিরো আলম। অভিনয়, প্রযোজনা ও গান নিয়ে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। তার কাজগুলো প্রকাশ হলেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। হঠাৎ করেই বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) জায়েদ খান ও হিরো আলমের অফিসিয়াল ফেসবুক আইডি রিমেম্বারিং দেখাচ্ছে। সাধারণত কেউ মারা গেলে ফেসবুক তার অ্যাকাউন্টটি রিমেম্বারিং করে। কিন্তু জায়েদ খান ও হিরো আলম এখনো জীবিত। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জায়েদ খানের প্রোফাইলে লিখেছে, ‘আমরা আশা করি যারা জায়েদ খানকে ভালোবাসেন, তারা তাকে স্মরণ ও সম্মানিত করার জন্য তার প্রোফাইল পরিদর্শন করে সান্ত্বনা খুঁজে পাবেন।’ এ বিষয়ে জায়েদ খান বলেন, ‘একটি চক্র আমার পেছনে লেগেছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চক্রটি তৎপর হয়ে উঠেছে। তারাই রিপোর্টে একজন জীবিত মানুষকে মৃত বানিয়ে দিচ্ছে।’ জায়েদ খানের অফিসিয়াল আইডিতে আড়াই লাখের বেশি ফলোয়ার রয়েছে। তার নিয়মিত আপডেট এই প্রোফাইলের মাধ্যমেই অনুরাগীদের জানাতেন তিনি। এর আগেও জায়েদ খানের আইডিতে একাধিকবার সাইবার অ্যাটাক হয়েছে। এদিকে, হিরো আলমের ২০ লাখ অনুসারীর ফেসবুক পেজটিও মৃত ঘোষণা করেছ...

মেজর সিনহার হত্যা রহস্য উদঘাটন!!

কক্সবাজারের টেকনাফ থানার তৎকালীন ওসি প্রদীপ কুমার দাশ এবং তার অনুগত বাহিনীর নানা অপকর্ম জেনে ফেলেন সিনহা মো. রাশেদ। এসব তথ্য ফাঁস হলে নিজের পেশাগত জীবনের ক্ষতি হতে পারে এমন আশঙ্কা থেকেই সিনহাকে হত্যার ছক তৈরি করেন ওসি প্রদীপ। পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে মেজর সিনহাকে হত্যা করা হয়েছে। ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহর আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রে এসব তথ্য উঠে এসেছে। অভিযোগপত্রে বলা হয়, সিনহা মো. রাশেদ খান দেশীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার লক্ষ্যে ‘জাস্ট গো’ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এ চ্যানেলের ডকুমেন্টারি কনটেনট তৈরি করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনি ভিডিওচিত্র ধারণ করেন। টেকনাফেও একই ধরনের প্রামাণ্যচিত্র ধারণ শুরু করেন। তখন লোকমুখে এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের জীবন-জীবিকার তথ্য সংগ্রহ করার সময় ওসি প্রদীপের মাদক নির্মূলের নামে টেকনাফ থানার নিরীহ মানুষের ওপর অবর্ণনীয় নির্যাতন-নিপীড়নের তথ্য জানতে পারেন। নির্যাতনের শিকার অনেক পরিবারের...

রাশিয়াকে ঘিরে ফেলেছে পশ্চিমারা!! প্রস্তুত মস্কো

রাশিয়াকে ঘিরে ফেলেছে পশ্চিমারা। রুশ সীমান্তের চারপাশে বিপুল সংখ্যক অস্ত্র ও সেনা মোতায়েন করেছে তারা। সর্বশেষ সীমান্তের কাছে তাদের ঘাঁটিতে নতুন যুদ্ধবিমান সংযোজন করা হয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার অজুহাতে মস্কোর বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের সমরসজ্জা শক্তিশালী করার অংশ হিসেবে হল্যান্ড সরকার বুলেগেরিয়ায় এফ-৩৫ জঙ্গিবিমান পাঠিয়েছে। হল্যান্ড সরকার বলছে, তারা ইউক্রেনে সামরিক উপদেষ্টা পাঠানোর পাশাপাশি দেশটিকে আরো বেশি সমরাস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। এদিকে প্রায় ২০০ সৈন্য নিয়ে স্পেনের একটি রণতরী কৃষ্ণসাগর অভিমুখে যাত্রা করেছে। ইউক্রেন-রুশ সীমান্তে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে ওই অঞ্চলে ন্যাটো জোটের অবস্থান শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্পেনের রণতরীটি কৃষ্ণসাগরে এই জোটের নৌবহরে যোগ দেবে যেখানে আগে থেকেই তুরস্ক ও ইতালির যুদ্ধজাহাজ রয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমা দেশগুলো যখন কিয়েভ অভিমুখে সমরাস্ত্রের ভাণ্ডার খুলে দিয়েছে তখন রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, দেশটি আয়ারল্যান্ড উপকূলে একটি সামরিক...

ফের পুরানো পথে সানি লিওন!!

সানি লিওন (Sunny Leone)। এই নামটা শুনলেই মনের মধ্যে একরাশ প্রশ্ন দানা বাধে। আর এই সব প্রশ্নের কারণ সানির আগের জীবন। সফল নীল ছবির নায়িকা থেকে বলিউডের জনপ্রিয় নায়িকা হয়ে ওঠার জার্নিটা নেহাত সহজ ছিল না সানির জন্য। প্রথম প্রথম বলিউডে অনেকেই সানির সঙ্গে অভিনয় করতে চাননি। কিন্তু সানি 'জিসম ২' তে অভিনয় করেই বুঝিয়ে দেন যে তিনি বলিউডে থাকতে এসেছেন। 'ওয়ান নাইট স্টান্ড', 'রাগিনি এম এম এস ২', 'কুছ কুছ লোচা হ্যায়'-এর মতো অনেক ছবিতেই কাজ করেছেন সানি(Sunny Leone)। এছাড়াও সানির আইটেম নম্বরের ক্রেজ দর্শকের মধ্যে সব সময় বেশি। ছবির কাজের সঙ্গে সঙ্গে সানি ব্যস্ত মডেলিং নিয়েও। তার ওপর তিন সন্তানের দায়িত্ব তাঁর ওপর। দত্তক কন্যা ও নিজের দুই ছেলেকে নিয়ে সুখেই কাটছে সানির সংসার। তবে এখনও কোথাও কোনও ইনস্টারভিউ বা অনুষ্ঠানে গেলেই সানির পুরনো পেশার কথা নিয়ে তৈরি হয় নানা প্রশ্ন।

বাংলাদেশ বিস্ময়, পাকিস্তান ধ্বংসস্তুপ!!

ভারতশাসিত কাশ্মিরের শ্রীনগর থেকে প্রকাশিত জনপ্রিয় সাময়িকী কাশ্মির সেন্ট্রালের জানুয়ারি সংখ্যার প্রচ্ছদ প্রতিবেদনে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নিয়ে তুলনামূলক চিত্র। প্রচ্ছদে পাশাপাশি দুটো ছবি বাঁয়ে ঢাকার শাপলা চত্বরের ঝকঝকে দৃশ্য। সঙ্গে ক্যাপশন বাংলাদেশ—এক অলৌকিক উন্নয়নের কাহিনি। পাশেই পেশোয়ারের রাস্তায় একটি আত্মঘাতী বোমা হামলার দৃশ্য, নিচে লেখা পাকিস্তান—একটি বিপর্যয়ের বৃত্তান্ত। কাশ্মিরের সাংবাদিক ও গবেষক বসির আসাদ দেখিয়েছেন, পাকিস্তানকে কীভাবে আর্থসামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বহুদূর এগিয়ে গেছে। একইসঙ্গে পাকিস্তানে এতো মৃত্যু আর রক্তপাত হচ্ছে যে তারা হিসাব রাখাই বাদ দিয়েছে। শুরুতেই পাকিস্তানি অর্থনীতিবিদ ও বিশ্বব্যাংকের সাবেক উপদেষ্টা আবিদ হাসানের একটি মন্তব্য সংযোজিত হয়েছে। আবিদ বলেন, পাকিস্তানের হতাশাজনক যাত্রভঅব্যাহত থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ পাকিস্তানকে হয়তো বাংলাদেশের কাছেও জন্য হাত পাততে হবে। পাকিস্তানি বিশেষজ্ঞদের বরাতে ওই প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, তাদের সরকার কার্যত ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ধনী দেশগুলোর দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পরিণামে দেশটি আকণ্ঠ ঋণের বোঝায় নিমজ্জিত...