পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মহাবিশ্বের সৃষ্টিতত্ত্ব

বিজ্ঞানের পক্ষে একথা বলা সম্ভব নয় যে, মহাবিশ্ব আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। এটা কোরআনের এবং অন্যান্য ধর্মগ্রন্থের কথা। তবে মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে, সে কথা বিজ্ঞান বলতে পারছে। ‘কে করেছে’ সে প্রশ্নে বিজ্ঞানের উত্তর হলো-আপনা আপনি, স্বয়ংক্রিয় এবং স্বতস্ফূতভাবে কোন বাহ্যিক শক্তির হস্তক্ষেপ ছাড়া। কোয়ান্টাম ফ্ল্যাকচুয়েশনের মাধ্যমে শূণ্য থেকে বস্তু সৃষ্টি হতে পারে। শক্তির কোন সৃষ্টি বা বিনাশ নেই। মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ শূণ্য। কোয়ান্টাম মেকানিক্স এবং কসমোলজির চিরন্তন সুত্র অনুসরণ করে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীতে প্রাকৃতিকভাবে যা ঘটে তাকে কোন না কোন সুত্র দ্বারা ব্যাখ্যা করা চলে। প্রাকৃতিক সুত্রাবলীর কোন ব্যতিক্রম হয় না। ছায়াপথ, মহাবিশ্ব পদার্থ বিজ্ঞানের নিয়মেরই সৃষ্ট। বিজ্ঞানের মডেলগুলো তৈরী হয়েছে আমাদের জানাশোনা পদার্থ বিজ্ঞানের নীতি অনুসরণ করেই। মোদ্দা কথায় পদার্থ বিজ্ঞানের সুত্র মতেই মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে। বিগব্যাং-এর আগে সময় বলে কিছু ছিল না। সময়-এর সৃষ্টি বিগব্যাং-এর পরে। বিজ্ঞানের ভাষায়, সময়ই যখন ছিল না, তখন কোন সৃষ্টিকর্তা থাকারও প্রয়োজন ছিল না। হাল আম...